৪র্থ আন্তর্জাতিক কুদস সপ্তাহ উপলক্ষ্যে ইন্তিফাদা ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম জোন কর্তৃক আয়োজিত 'মসজিদুল আকসা মুসলমানদের ধর্মীয় ও ভৌগোলিক অধিকার' শীর্ষক আলোচনা সভা ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ রোজ সোমবার চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের বঙ্গবন্ধু সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত আলোচনা সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
০১. ড. মুহাম্মদ জাফরুল্লাহ, সহাযাগী অধ্যাপক, চরি।
০২. ড. নূর হোসাইন, সহযোগী অধ্যাপক, চবি।
০৩. ওস্তায মুহাইমিনুল হাসান রিয়াদ, ফিলিস্তিন ওলামা পরিষদ, বাংলাদেশ কো-অর্ডিনেটর।
০৪. শাহজাদা জিল্লুর করিম মালেকি আল কুতুবি মা.জি.আ।
০৫. আল্লামা মুফতি গোলাম কিবরিয়া।
০৬. আল্লামা হাসান আল আজহারী।
০৭. মুফতি মুহাম্মদ হোসাইন রেজা, লেখক ও ইসলামি গবেষক।
০৮. মাওলানা বাহা উদ্দিন ক্বাদেরী, ইসলামি আলোচক।
০৯. খাজা ওসমান ফারুকী, প্রতিষ্ঠাতা, সুফি স্পিরিচুয়াল ফাউন্ডেশন।
অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সঞ্চালনা করেন: মুহাম্মাদ নূর-সাঈদ, মাল্টিমিডিয়া প্রধান, রেনেসাঁ টাইমস ডটকম ও দৈনিক গণমাধ্যম। এবং মিডিয়া পরিচালক, ইন্তিফাদা ফাউন্ডেশন।
ফিলিস্তিন উলামা পরিষদের বাংলাদেশী কো-অর্ডিনেটর ও ইন্তিফাদা ফাউন্ডেশন'র চেয়ারম্যান মুহাইমিনুল হাসান রিয়াদ বলেন: আপনারা জানেন ফিলিস্তিনে অভিবাসী হিসেবে আশ্রিত এই কালপ্রিট জাতি কিভাবে সাম্রাজ্যবাদী অপশক্তির কালো হাত ধরে অবৈধ ইজরায়েলী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছে। শুধু অবৈধ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ক্ষান্ত হয়নি। প্রতিনিয়ত ফিলিস্তিনের বসতবাড়ি দখল, গুম, খুন, গণহত্যা ও নির্যাতনের স্ট্রিমরুলার চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি আরো বলেন: "ইজরায়েলী এই বর্বরতাকে কোন সভ্য সমাজের বাক্তিরা সমর্থন দেয়নি। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহান স্বাধীনতা উত্তর। বাংলাদেশকে প্রদত্ত ইজরায়েলী স্বীকৃতিকে প্রত্যাখ্যান করে ফিলিস্তিনের প্রতি নৈতিক সমর্থন বাক্ত করে এবং ফিলিস্তিন এম্বাসী চালুর আহবান করেন।
এরই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ পাসপোর্টে 'এক্সেপ্ট ইজরাইল' আইনটির পূর্ণবহালের দাবি করেন। আরো বলেন, বাংলাদেশ সরকারকে জাতীয় শিক্ষাকার্যক্রমের পাঠ্যপুস্তকে মুসলমানদের প্রথম ক্বিবলা মসজিদুল আকসা ও ফিলিস্তিনের ইতিহাসকে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান তিনি।